Tuesday, 9 February 2016

ফ্রী হোস্টিং ! সেরা দশ ফ্রী হোস্টিং সার্ভিস (Best Free Hosting Provider Name List)

00:56 Posted by Mark Andrew Wilson 2 comments
নতুন ওয়েব ডেভেলপারদের প্রথম পছন্দ ফ্রী হোস্টিং। প্রফেসনাল কাজে নামার আগে ফ্রী সাইট দিয়ে প্র্যাকটিস করে নিতে চাইলে ফ্রী হোস্টিং আবশ্যক। গুগল এ সার্চ করতে করতে বিরক্ত হয়ে যাওয়ার পর ও যারা মনের মতন হোস্টিং খুজে পান না তাদের জন্য এই লেখাটি। তবে আগে বলে রাখা ভাল ফ্রী হোস্টিং এর সাথে পেইড হোস্টিং এর কোন তুলনা চলে না। তাই প্রফেশনাল সাইট করতে চাইলে পেইড হোস্টিং কিনে সাইট শুরু করুন। কারন ফ্রী হোস্টিং এ যে কোন সময় আপনার সাইট বন্ধ হয়ে যেতে পারে।যা আমার ক্ষেত্রে ঘটেছিল। ২ মাস অক্লান্ত পরিশ্রমের পর সাইট বন্ধ দেখলে বুক ভেঙ্গে যায় ।যাই হোক তাহলে নিয়ে নিন সেরা দশ ফ্রী হোস্টিং। এটি আমার রেটিং নয়। ফোরাম থেকে প্রকাশিত ।

  • Biz.nf (PHP, MySQL, WordPress, Joomla, Free .co.nf domain, No ads)
  • Free Hosting EU (Blog / Site builder, No ads, Free .eu.pn domain)
  • AwardSpace.net (PHP, MySQL, Email Sending, No Ads, Free subdomain)
  • Biz.ly (Website & Blog builder, Photo album, Free .biz.ly domain)
  • FreeHostia.com (PHP, MySQL, 1-click Scripts, No Ads, Free subdomain)
  • Wix.com (Easy Flash website builder + mobile sites, blogs, etc.)
  • ByetHost.com (PHP, MySQL, PHPbb, SMF, Wiki, Free subdomain)
  • x10Hosting.com (Support cPanel, PHP, FTP, No ads, Free subdomain)
  • Yola.com (Visual website builder, add videos, photos, shopping cart)
  • Webs.com (Easy site builder, blog, forms, polls, Free subdomain)

iframe code for website html

00:23 Posted by Mark Andrew Wilson 1 comment

 

Iframe Syntax

The syntax for adding an iframe is:
<iframe src="URL"></iframe>
The src attribute specifies the URL (web address) of the iframe page.

Iframe - Set Height and Width

Use the height and width attributes to specify the size.
The attribute values are specified in pixels by default, but they can also be in percent (like "80%").

Example

<iframe src="demo_iframe.htm" width="200" height="200"></iframe>

Iframe - Remove the Border

By default, an iframe has a black border around it.
To remove the border, add the style attribute and use the CSS border property:

Example

<iframe src="demo_iframe.htm" style="border:none"></iframe>
 
 
With CSS, you can also change the size, style and color of the iframe's border:

Example

<iframe src="demo_iframe.htm" style="border:5px dotted red"></iframe>

Use iframe as a Target for a Link

An iframe can be used as the target frame for a link.
The target attribute of the link must refer to the name attribute of the iframe:

Example

<iframe src="demo_iframe.htm" name="iframe_a"></iframe>
<p><a href="http://www.w3schools.com" target="iframe_a">W3Schools.com</a></p>

Thursday, 24 December 2015

WordPress Plugin:Flash MP3/Music/Audio Player

05:23 Posted by Mark Andrew Wilson No comments

Introduction

Huo is one of my best friends I get acquainted with on the internet. She want a music player which can be put on the sidebar of her blog. She is a newbie in the internet and . Although to create a XML config file and playlist is very easy, it is still too hard for a green hand like her. That is why I created this plugin—making it easy.
Widget support and user friendly administration interface are the most important two features of this plugin. But the features of the player itself, e.g. shuffle the playlist, are not under my control. The player this plugin used was found on the internet, they are created with flash. This kind of player has the best browser compatibility.
The flash player of the first version(8.x~9.x) of this plugin is like this:
The first version of the music player
I found this player on the internet and I don’t know who is the author. This player is very simple. You can not change the color scheme and make full control of its dimension. Its advantage is tiny, just 8k bytes.
The flash player of the now version(10.0.x) of this plugin is like this:
New version player
This player is the famous JW player(the latest version of it is v4.4). I choose the version 2.3 because it is tiny(9.5k bytes) and it is good enough to be a MP3 player. You can change the color scheme of it, change the background image, set the default volumn, shuffle the playlist and so on. It’s great!

under 10.x

under construction …
10.x
under construction …

Demo

under construction …

Download

Note: The version 10.x does not support 4.x. If the version on your web server is under 5, you should use 9.x of this plugin.

Updated:(2008年9月23日20:08:07)已经修复了不能支持PHP4的问题了,插件的内部结构也做了小小的改动,升级的时候也不会覆盖原来的播放列表了。升级说明看这里。
Updated:(2008年8月19日20:08:07)非常遗憾,此插件目前只支持PHP5及以上版本。这是我考虑不周了。如果是PHP5以下版本的同学想用,可以装上,但是不能在后台编辑播放列表,必须手动编辑playlist.xml文件。
曾几何时,我在一个博客上看到这个播放器,那时候,那个是装在Default主题上的,觉得很别致,很好看,后来,那个博客不知怎么关掉了,所以我就找不到了。
前些日子,由我作为客服支持的博客《双霍记》提出播放音乐的需求,我开始狂找这款播放器,终于给我找到,遗憾的是,竟然不是一个网络服务(我个人比较喜欢网络服务类的),是一个单机的Flash版本MP3播放器。
为了便于伟大的上帝(就是霍霍,客户嘛)使用,我将其Widget化了,播放列表的那个xml文件,也通过后台管理页面来读写了。
这里我上一个后台截图,具体效果可以看
霍霍博客:《双霍记》《所谓伊人在何方》
The screenshot of the admin page.
下载地址:
http://wordpress.org/extend//flash-mp3-player/
Updated:
A new version is under development, here is a picture to show:

Thursday, 29 October 2015

অধিক সময় ধরে যৌন মিলন করার জনপ্রিয় তিনটি পদ্ধতি

06:09 Posted by Mark Andrew Wilson No comments
মিলনে পুরুষের অধিক সময় নেওয়া পুরুষত্বের মুল যোগ্যতা হিসাবে গন্য হয়। যেকোন পুরুষ বয়সেরর সাথে সাথে মিলনের নানাবিধ উপায় শিখে থাকে। এখানে বলে রাখতে চাই – ২৫ বছরের কম বয়সী পুরুষ সাধারনত বেশি সময় নিয়ে মিলন করতে পারেনা। তবে তারা খুব অল্প সময় ব্যাভধানে পুনরায় উত্তেজিত/উত্তপ্ত হতে পারে। ২৫ এর পর বয়স যত বাড়বে মিলনে পুরুষ তত বেশি সময় নেয়। কিন্তু বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে পুনরায় জাগ্রত (ইরিকশান) হওয়ার ব্যাভধানও বাড়তে থাকে।

তাছাড়া এক নারী কিংবা একপুরুষের সাথে বার বার মিলন করলে যৌন মিলনে বেশি সময় দেয়া যায় এবং মিলনে বেশি তৃপ্তি পাওয়া যায়। কারন স্বরুপ: নিয়মিত মিলনে একে অপরের শরীর এবং ভাললাগা/মন্দলাগা, পছন্দসই আসনভঙ্গি, সুখ দেয়া নেয়ার পদ্ধতি ইত্যাদি সম্পর্কে ভালভাবে অবহিত থাকে।
[উল্লেখ্যঃ যারা বলেন “এক তরকারী দিয়ে প্রতিদিন খেতে ভাল লাগেনা – তাই পর নারী ভোগের লালসা” – তাদেরকে অনুরোধ করছিঃ দয়াকরে মিথ্যাচার করবেন না। এমন যুক্তি ভিত্তিহীন। পরকীয়া আমাদের সমাজ ব্যবস্থাকে ধ্বংস করছে। মাত্র কয়েক মিনিটের কাম যাতনা নিবারনের জন্য আজীবনের সম্পর্কে অবিশ্বাসের কালো দাগ লাগাবেন কেন? অবিবাহীত ভাই ও বোনেরা, আপানাদের কি অতটা বড় বুকের পাটা আছে – যদি বিয়ের পরে আপনি জানেন যে আপনার স্ত্রী ‘সতী’ নয় তখন তার সাথে বাকি জীবন কাটাবেন? তাহলে কেন শুধু শুধু বিবাহ-পুর্ব মিলনের জন্য এত ব্যকুলতা? যে ধরনের নারীকে আপনি গ্রহন করতে পারবেন না – অথচ সেই আপনি অন্য পুরুষের ভবিষ্যৎ বধুর সতীত্ব লুটবেন?

দুঃখিত যদি কারো ব্যক্তি সত্বায় আঘাত করে থাকি।]

মুল আলোচনায় আসি। বলছিলাম যৌন মিলনে অধিক সময় দেয়ার পদ্ধতি সমুহ নিয়ে…

পদ্ধতি ১:- চেপে/টিপে (স্কুইজ) ধরা:

এই পদ্ধতিটি আবিষ্কার করেছেন মাষ্টার এবং জনসন নামের দুই ব্যাক্তি। চেপে ধরা পদ্ধতি আসলে নাম থেকেই অনুমান করা যায় কিভাবে করতে হয়। যখন কোন পুরুষ মনে করেন তার বীর্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন সে অথবা তার সঙ্গী লিঙ্গের ঠিক গোড়ার দিকে অন্ডকোষের কাছাকাছি লিঙ্গের নিচের দিকে যে রাস্তা দিয়ে মুত্র/বীর্য বহিঃর্গামী হয় সে শিরা/মুত্রনালী কয়েক সেকেন্ডর জন্য চেপে ধরবেন। (লিঙ্গের পাশ থেকে দুই আঙ্গুল দিয়ে ক্লিপের মত আটকে ধরতে হবে।)। চাপ ছেড়ে দেবার পর ৩০ থেকে ৪৫ সেকেন্ডের মত সময় বিরতী নিন। এই সময় লিঙ্গ সঞ্চালন বা কোন প্রকার যৌন কর্যক্রম করা থেকে বিরত থাকুন।

এ পদ্ধতির ফলে হয়তো পুরুষ কিছুক্ষনের জন্য লিঙ্গের দৃঢ়তা হারাবেন। কিন্তু ৪৫ সেকেন্ড পুর পুনরায় কার্যক্রম চালু করলে লিঙ্গ আবার আগের দৃঢ়তা ফিরে পাবে।

স্কুইজ পদ্ধতি এক মিলনে আপনি যতবার খুশি ততবার করতে পারেন। মনে রাখবেন সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকামী হবে।

পদ্ধতি ২:- সংকোচন (টেনসিং):

এ পদ্ধতি সম্পর্কে বলার আগে আমি আপনাদের কিছু বেসিক ধারনা দেই। আমরা প্রস্রাব করার সময় প্রসাব পুরোপুরি নিঃস্বরনের জন্য অন্ডকোষের নিচ থেকে পায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চলে যে এক প্রকার খিচুনী দিয়ে পুনরায় তলপেট দিয়ে চাপ দেই এখানে বর্নিত সংকোচন বা টেনসিং পদ্ধতিটি অনেকটা সে রকম। তবে পার্থক্য হল এখনে আমরা খিচুনী প্রয়োগ করবো – চাপ নয়।

এবার মুল বর্ননা – মিলনকালে যখন অনুমান করবেন বীর্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন আপনার সকল যৌন কর্যক্রম বন্ধ রেখে অন্ডকোষের তলা থেকে পায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চল কয়েক সেকেন্ডের জন্য প্রচন্ড শক্তিতে খিচে ধরুন। এবার ছেড়ে দিন। পুনরায় কয়েক সেকেন্ডের জন্য খিচুনী দিন। এভাবে ২/১ বার করার পর যখন দেখবেন বীর্য স্থলনেরে চাপ/অনুভব চলে গেছে তখন পুনরায় আপনার যৌন কর্ম শুরু করুন।

সংকোচন পদ্ধতি আপনার যৌন মিলনকে দীর্ঘায়িত করবে। আবারো বলি, সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকামী হবে।

পদ্ধতি ৩:- বিরাম (টিজিং / পজ এন্ড প্লে):

এ পদ্ধতিটি বহুল ব্যবহৃৎ। সাধারনত সব যুগল এ পদ্ধতির সহায়তা নিয়ে থাকেন। এ পদ্ধতিতে মিলনকালে বীর্য স্থলনের অবস্থানে পৌছালে লিঙ্গকে বাহির করে ফেলুন অথবা ভিতরে থাকলেও কার্যকলাপে বিরাম দিন। এই সময় আপনি আপনাকে অন্যমনস্ক করে রাখতে পারেন। অর্থ্যৎ সুখ অনুভুতি থেকে মনকে ঘুরিয়ে নিন।যখন অনুভব করবেন বীর্যের চাপ কমে গেছে তখন পুনরায় শুরু করতে পারেন।

বিরাম পদ্ধতির সফলতা সম্পুর্ন নির্ভর করে আপনার অভ্যাসের উপর। প্রথমদিকে এ পদ্ধতির সফলতা না পাওয়া গেলেও যারা যৌন কার্যে নিয়মিত তারা এই পদ্ধতির গুনাগুন জানেন। মনে রাখবেন সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করবেন না।

পরিশিষ্ট: উপরের সবকয়টি পদ্ধতি আপনার সঙ্গীর তৃপ্তির উদ্দেশ্যে। অনেকের ধারনা নারী এ ট্রিকস্ গুলো অনুমান বা জানতে পারলে পুরুষত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলবে। ধারনাটি সম্পুর্ন ভুল। আপনি আপনার স্ত্রীকে পদ্ধতিগুলো বুঝিয়ে বলুন। দেখবেন সেই আপনাকে সাহায্য করছে। কারন সে জানে আপনি বেশি সময় নেয়া মানে সে লাভবান হওয়া।

পুরুষ এবং নারী! কে কখন যৌন মিলন করতে চায়?

06:04 Posted by Mark Andrew Wilson No comments
পুরুষরা সাধারণত রাতের বেলায় সেক্স এড়িয়ে চলতে চায় । এ ক্ষেত্রে সকালের দিকটাকেই তারা বেছে নেয়। অন্যদিকে নারীরা রাতের বেলায় সেক্স করতে আগ্রহী। দেখা যায়, রাতের বেলায় নারীরা যখন সেক্স করার জন্য বেপরোয়া হয়ে উঠে ঠিক তখন পুরুষরা নাক ডেকে ঘুমাচ্ছে। আবার সকাল বেলা যখন পুরুষরা সেক্স করতে চায় তখন নারীদের এ নিয়ে তেমন কোনো আগ্রহ থাকেনা। অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে আসলে এমনটি কেন হয়। আসুন দেখা যাক, কোন সময় মানুষের যৌন প্রণোদনা কেমন হয়।

ভোর পাঁচটা:
যখন একজন পুরুষ ঘুম থেকে ওঠে তখন তার টেসটোসটেরনের মাত্রা সর্বোচ্চ পর্যায়ে থাকে। এসময় এটির মাত্রা থাকে ২৫-৩০ শতাংশের মধ্যে। এটি দিনের অন্য যেকোন সময়ের চেয়ে বেশি। এছাড়া পুরুষের সেক্স হরমোন উৎপাদনের জন্যে যে পিটুইটারি গ্রন্থি কাজ করে সেটি রাতে চালু হয়। ভোরের দিকে এটি বাড়তে থাকে।

অন্যদিকে, নারীদেরও প্রধান সেক্স হরমোন টেসটোসটেরন রাতের বেলায় কাজ করে। কিন্তু এটি অল্প পরিমাণে বাড়ে। এটি ওয়েস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরোনের মাধ্যমে ভারসাম্য বজায় রাখে।

সকাল ছয়টা:
ভাল ঘুম উত্তেজনা বৃদ্ধির একটি কারণ। গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘ সময় গভীরভাবে একটি ঘুম দিলে টেসটোসটেরনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। আমেরিকান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, ৫ ঘণ্টার বেশি ঘুম পুরুষের টেসটোসটের মাত্রা অতিরিক্ত ১৫ শতাংশ বৃদ্ধি করে।

সকাল সাতটা:
যখন পুরুষরা সকালে ঘুম থেকে ওঠে তখন তাদের সেক্স হরমোনের মাত্রা সর্বোচ্চ পর্যায়ে থাকে। এসময় নারীদের সেক্স হরমোনের মাত্রা সর্বনিম্ন পর্যায়ে থাকে। ওয়েস্ট বার্মিংহাম হাসপাতালের স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ গ্যাব্রিয়েল ডৌনি বলেছেন, দিনের অপরভাগে নারী ও পুরুষের টেসটোসটেরনের মাত্রা সর্বোচ্চ পর্যায়ে থাকে। তবে ঋতুস্রাবের কারণে নারীদের সেক্স হরমোন ব্যাপকভাবে ওঠানামা করে।

সকাল আটটা:
এসময় নারী ও পুরুষ উভয়ই দিনের কাজের জন্যে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। তাদের স্ট্রেস হরমোন করটিসলের পরিমাণ বাড়তে থাকে। এটি মানুষের সেক্স হরমোনের প্রভাবকে কমিয়ে আনে।

দুপুর বারোটা:
এসময় সামনে দিয়ে সুন্দরী রমণী হেঁটে বেড়ালেও কোনো ধরনের যৌন প্রণোদনা তৈরি হয় না। এ সময় হয়ত কাউকে দেখলে মনের মধ্যে ভালো লাগা তৈরি হয়। এসময় সেক্স হরমোন বাড়তে অনেক সময় নেয়।

দুপুর একটা:
এসময় যদি কোনো নারী তার সঙ্গীকে নিয়ে চিন্তা করে তাহলে তার টেসটোসটেরনের মাত্রাটা দ্রুত বাড়ে। কিন্তু পুরুষদের এসময় সেক্স হরমোন অনেক ধীরে কাজ করে।

সন্ধ্যা ছয়টা:
এই সময়ে নারীদের টেসটোসটেরনের মাত্রা বাড়তে শুরু করে। অন্যদিকে পুরুষদের টেসটোসটের মাত্রা কমতে থাকে। তবে একটি গবেষণায় দেখা গেছে, জিম করার পর নারী ও পুরুষ উভয়েরই কামশক্তি বাড়ে।

সন্ধ্যা সাতটা:
জাপানের নারা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, এসময় মিউজিক নারীদের সেক্স হরমোন বৃদ্ধি করে। কিন্তু পুরুষের ক্ষেত্রে তেমন কোনো প্রভাব পড়ে না।

রাত আটটা:
এসময় যদি পুরুষরা টেলিভিশনে উত্তেজনাপূর্ণ কোনো খেলা দেখে তাহলে সেটি তার সেক্স হরমোন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। উথাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক লালা গবেষণায় দেখা গেছে, এমন সময় যদি কেউ বিশ্বকাপের মত কোনো একটি উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচ দেখে এবং তার পছন্দের দল জিতে তাহলে তার সেক্স হরমোন ২০ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। আর যদি তার দল হারে তাহলে তার সেক্স হরমোন ২০ শতাংশ কমে যায়। অন্যদিকে, নারীরা খেলা দেখার চেয়ে খেলা করলে তার সেক্স হরমোন বেশি বৃদ্ধি পায়।

রাত নয়টা:
এসময় নারীদের সেক্স হরমোন সাধারণত বৃদ্ধি পায়। তবে যদি নারীরা মনে করে যে তাকে দেখতে খুব খারাপ দেখাচ্ছে তাহলে সে সেক্স করতে তেমন আগ্রহী হয় না।

রাত দশটা:
এসময় যদিও পুরুষদের টেসটোসটেরনের মাত্রা কম থাকে তারপরও তারা সঙ্গীনির সাথে সেক্স করতে চায়। এসময় নারীদেরও যৌন চাহিদা বেশি থাকে।

নারী-পুরুষের যৌন প্রণোদনা তাদের ব্যক্তিগত ইচ্ছার উপর নির্ভর করে না। হরমোনই এটির প্রধান চালিকা শক্তি। একারণে পুরুষ ও নারীর যৌন চাহিদার মধ্যে পার্থক্য দেখা যায়।

Tuesday, 27 October 2015

বেশি ভালোবাসা কি ভালো?

02:25 Posted by Mark Andrew Wilson No comments
অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো নয়, সেটা রাগ হোক কিংবা ভালোবাসা। আমরা যখন প্রেমে পড়ি তখন ভাবি, সঙ্গী ছাড়া আমাদের জীবন অন্ধকার। সঙ্গী যেন আমাদের সম্পত্তিতে পরিণত হয়। এত কিছুর ভিড়ে আমরা ভুলেই যাই সঙ্গীর একটা আলাদা সত্তা আছে। অতিরিক্ত যত্নশীল হওয়ার নামে আপনি কি আপনার সঙ্গীর হাত-পা বেঁধে নিজের মতো করে চালাচ্ছেন?

ভালোবাসার মানে এই নয় যে সঙ্গী আপনার কাছে বন্দি। তাঁকে তাঁর মতো করে ছেড়ে দিন। সব সময় নজরদারিতে রাখা, অতিরিক্ত যত্ন করা, ২৪ ঘণ্টার খোঁজখবর রাখা একটা সময় প্রেমের ইতি টানে।
কেন অতিরিক্ত ভালোবাসা প্রেমে ইতি টানে, সে সম্বন্ধে লাইফস্টাইল-বিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাইয়ে কিছু দিক তুলে ধরা হয়েছে। আপনি চাইলে এই পরামর্শগুলো একবার দেখে নিতে পারেন :
  • আমরা যখন কাউকে অনেক ভালোবাসি, তখন তাঁকে আমাদের আয়ত্তে রাখতে চাই। বিপদ-আপদ থেকে দূরে রাখতে অনেক সময় সঙ্গীকে আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে রাখি আমরা। এ কারণে সঙ্গী তাঁর স্বাধীনতা হারায়। এতে একটা সময় সে প্রেমের প্রতি বিতৃষ্ণা অনুভব করে। তাই সঙ্গীকে আটকে না রেখে নিজের মতো করে ছেড়ে দিন।
  • প্রতিটি সম্পর্কে নিজের একান্ত জায়গা দরকার। অতিরিক্ত কাছে থাকার অনুভূতি কখনোই সুখকর হয় না। সব সময় বেশি কাছাকাছি থাকলে একটা সময় প্রেম শেষ হয়ে যায়। তাই নিজেদের মধ্যে একটু দূরত্ব রাখুন। মাঝেমধ্যে দূরে থাকালে প্রেম আরো বেশি বেড়ে যায়।
  • সঙ্গীর একটা আলাদা জগৎ থাকতে পারে। সেটা তাঁর কাজের ক্ষেত্র হতে পারে, আবার বন্ধুমহলেও হতে পারে। এই জায়গাটা একান্ত তাঁর জন্যই রেখে দিন না। অযথা নিজে সেখানে বাড়াবাড়ি করে পরিবেশ ঘোলাটে করার কোনো মানে নেই। আপনি যেহেতু তাঁকে ভালোবাসেন, সেহেতু তাঁর ওপর বিশ্বাস তো আপনাকে রাখতেই হবে।
  • কোনো সম্পর্কে জড়ানোর পর আমরা সব সময় ভাবি, সঙ্গী আমার মনমতো হবে। সে আমার ইচ্ছানুযায়ী সব করবে। আপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন, কেউ যদি আপনাকে এসে পুরোপুরি বদলাতে চায়, তাহলে আপনি কি রাজি হতেন? তাহলে সঙ্গীর ক্ষেত্রে কেন এমনটা চান? সে যা আপনি তো সেটা দেখেই তাঁকে ভালোবেসেছেন। মনে রাখবেন, কারো স্বভাব যদি আপনি বদলে ফেলেন, তাহলে একটা সময় আপনার প্রতি তাঁর ভালোবাসাও বদলে যাবে।
  • অনেক সময় অতিরিক্ত ভালোবাসার কারণে আমরা সঙ্গীকে কিছুই বলি না। এমনকি ঝগড়ার সময়ও না। এই আচরণ একটা সময় ভীষণ পানসে লাগে তাঁদের কাছে। সম্পর্কে খুনসুটি না থাকলে কী আর চলে বলুন? তাই নির্দ্বিধায় সব করুন। ভয় নেই, এসব কারণে সঙ্গী আপনাকে ছেড়ে পালাবে না।

শাশুড়ি যে পাঁচ কথা বউকে বলেন না

02:24 Posted by Mark Andrew Wilson No comments
বউ-শাশুড়ির সম্পর্কটা কারো ক্ষেত্রে মধুর, আবার কারো ক্ষেত্রে অম্ল-মধুর। এই সম্পর্কে কখনো কখনো ঝগড়াঝাঁটিও উঁকি মারে। তবে সম্পর্ক ভালো, অনেকটা মা ও মেয়ের মতো, এমন শাশুড়ি-বউও কিন্তু রয়েছেন। সম্পর্ক যেমনই থাকুক না কেন, ভিত্তিটা কিন্তু অনেক শক্ত। কিছু বিষয় ইচ্ছা করেই শাশুড়িরা বউদের কাছ থেকে লুকিয়ে থাকেন। এর পেছনে খুব বড় যে কারণ আছে বিষয়টি কিন্তু এমন নয়।

বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটে এমন কিছু বিষয় তুলে ধরা হয়েছে, যা শাশুড়িরা বউদের কাছে প্রকাশ করেন না। চলুন, একনজরে দেখে নিন কোন বিষয়গুলো শাশুড়িরা বউদের কাছে বলেন না।
  • প্রত্যেক শাশুড়িই একটু হাফ ছেড়ে বাঁচেন। কারণ তিনি মনে করেন তাঁর ছেলের দেখভালের জন্য তাঁর পর কেউ একজন দায়িত্ব নিল। কিন্তু এই বিষয়টি তিনি কখনোই প্রকাশ করেন না।
  • শাশুড়িরা খুব ভালো করেই জানেন যে তাঁর ছেলে এখন আর তাঁর একার নয়। বরং ছেলের প্রতি স্ত্রীর দাবিটা একটু বেশিই। এটা তিনি মনে মনে বোঝেন ঠিকই কিন্তু বউয়ের কাছে ভুলেও এটি প্রকাশ করেন না।
  • শাশুড়িরা ছেলে এবং ছেলের বউ দুজনেরই ভালো চান। ছেলে ভালো থাকলে বউ ভালো থাকবে এবং বউ ভালো থাকলে ছেলেও ভালো থাকবে। এটা তিনি খুব ভালো করেই জানেন। বউয়ের জন্য তিনি দুশ্চিন্তা করলেও সেটা প্রকাশ করেন না।
  • ছেলের বিয়ের পর অনেক শাশুড়িই নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন। ছেলের শ্বশুরবাড়ি যাওয়া ঠিক পছন্দ করেন না তিনি। ছেলের শাশুড়িকে নিজের প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবেন ছেলের মা। তবে সবার ক্ষেত্রে এটি সত্যি নয়। এই প্রতিদ্বন্দ্বী বোধ করার কথা অবশ্য তিনি মুখে স্বীকার করেন না।
  • শাশুড়ি তাঁর বউকে পেয়ে মনে মনে খুশিই হন। আর বউ যদি তাঁর সঙ্গে নিজের মায়ের মতো আচরণ করেন তাহলে তো আর কথাই নেই। কিন্তু এই বিষয়টি বউয়ের কাছে শাশুড়ি ইচ্ছা করেই বলেন না।