Symbolic Image |
নীলা । নামটা একটা ছদ্মনাম । একটা মেয়ের ছদ্ম নাম । কিন্তু মেয়েটা ছদ্ম নয় । একটা মানুষের নাম ছদ্ম হয় । নকল হয় । মানুষ কখনো নকল হয় না । একটা মানুষ জীবন গুরুত্বপূর্ণ । তার জীবনটাও অনেক গুরুত্বপুর্ন ।
আজ আপনাদের শোনাব । একটি কলেজ পড়ুয়া মেয়ের কষ্টের জীবন কাহিনী । মেয়েটি একটা কলেজে পড়ত । আর পাঁচ টা মেয়ের মতন ছিল তার সপ্ন । স্বপ্ন ছিল বড় হবার । স্বপ্ন ছিল আকাশ ছুবার ।
নিলার বাবা প্রবাসী ছিল । মা কে নিয়ে সে এই শহরের একটি বাসাতেই থাকত । পড়া শোনা নিয়েই জীবন পার হয়ে যাচ্ছিল ।
একদিন নিলার জন্য তার মা নিয়ে এলেন এক স্যার । সুমন স্যার । ভার্সিটি এর ছাত্র । চোখে চশমা পড়া । অল্প অল্প গোঁফ দাড়ি । চেহারাটা অনেকটা নাটকের নায়ক এর মতন ।
স্যার এসে যখন পড়াতেন । নীলা লজ্জায় কেন জানি স্যার কে ঠিক ঠাক ভাবে কিছু বলতে পারত না । কিসের জন্য একটা মায়া পরে গিয়েছিল স্যার এর উপর । সেই মায়া থেকে একদিন কিভাবে না কিভাবে ভালোবাসা হয়ে যায় স্যার এর সাথে ।
স্যার এর সাথে ঘর বাঁধার স্বপ্ন দেখে নীলা । গল্প হয় । মাঝে মাঝে মা মার্কেটে চলে গেল স্যার কে বাসায় নিয়ে আসে । এটা সেটা রান্না করে । একটা ছোট সংসার গড়ার স্বপ্ন । কে না দেখে বলুন? নীলা নামের মেয়েটিও দেখেছিল ।
সুমন স্যার সুযোগ পেলেই একটু দুষ্টুমি করতে চাইত । কিন্তু নীলা দিত না । সে চাইত সব কিছু বিয়ের পরে হবে । কিন্তু সেদিন বাসায় মা ছিল না তার । বাইরে কি বৃষ্টি । স্যার আসল । একদম ভিজে গেল । নীলা কে পেয়ে স্যার এর চোখ দুটো যেন অন্যরকম হয়ে গেল ।
নিলার কাছে মনে হল সে যেন কোথায় হারিয়ে গেছে । সে চাচ্ছিল এসব কিছু যেন না হয় । কিন্তু সে ছিল স্যার এর কাছে অসহায় একটা পুতুল এর মত । এরপর স্যার এর সাথে প্রায়ই শারীরিক সম্পর্ক হত তার । স্যার বলত তাদের মনে মনে বিয়ে হয়ে গেছে ।
নীলা হঠাৎ লক্ষ্য করল স্যার এর ভেতর কেমন পরিবর্তন । একদিন সে জানল সুমন স্যার বিবাহিত । তার একটা দুই বছরের মেয়েও আছে । নীলার মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ল । সে এত দিন কত বড় ভুল করে এসেছে । কি বড় ভুল সে করেছে ।
কারন সে নিজেও মা হতে যাচ্ছে! কি করবে সে এখন ? কি করবে? ছাদ থেকে লাফ দিবে? নাকি বিষ খাবে? নাকি ঘুমের ঔষধ?
এই বাচ্চাটাকে সে মারতে পারবে না । নিজে মরে যাবে । নীলা চিৎকার করে কাঁদতে লাগল । আর বলতে লাগল, আল্লাহ অনেক অন্যায় করেছি । আমার অন্যায় । আমার সন্তানের না । আল্লাহ গো আমাকে মাফ করে দেও । এই নষ্ট জীবন আর আমি রাখতে চাই না
আজ আপনাদের শোনাব । একটি কলেজ পড়ুয়া মেয়ের কষ্টের জীবন কাহিনী । মেয়েটি একটা কলেজে পড়ত । আর পাঁচ টা মেয়ের মতন ছিল তার সপ্ন । স্বপ্ন ছিল বড় হবার । স্বপ্ন ছিল আকাশ ছুবার ।
নিলার বাবা প্রবাসী ছিল । মা কে নিয়ে সে এই শহরের একটি বাসাতেই থাকত । পড়া শোনা নিয়েই জীবন পার হয়ে যাচ্ছিল ।
একদিন নিলার জন্য তার মা নিয়ে এলেন এক স্যার । সুমন স্যার । ভার্সিটি এর ছাত্র । চোখে চশমা পড়া । অল্প অল্প গোঁফ দাড়ি । চেহারাটা অনেকটা নাটকের নায়ক এর মতন ।
স্যার এসে যখন পড়াতেন । নীলা লজ্জায় কেন জানি স্যার কে ঠিক ঠাক ভাবে কিছু বলতে পারত না । কিসের জন্য একটা মায়া পরে গিয়েছিল স্যার এর উপর । সেই মায়া থেকে একদিন কিভাবে না কিভাবে ভালোবাসা হয়ে যায় স্যার এর সাথে ।
স্যার এর সাথে ঘর বাঁধার স্বপ্ন দেখে নীলা । গল্প হয় । মাঝে মাঝে মা মার্কেটে চলে গেল স্যার কে বাসায় নিয়ে আসে । এটা সেটা রান্না করে । একটা ছোট সংসার গড়ার স্বপ্ন । কে না দেখে বলুন? নীলা নামের মেয়েটিও দেখেছিল ।
সুমন স্যার সুযোগ পেলেই একটু দুষ্টুমি করতে চাইত । কিন্তু নীলা দিত না । সে চাইত সব কিছু বিয়ের পরে হবে । কিন্তু সেদিন বাসায় মা ছিল না তার । বাইরে কি বৃষ্টি । স্যার আসল । একদম ভিজে গেল । নীলা কে পেয়ে স্যার এর চোখ দুটো যেন অন্যরকম হয়ে গেল ।
নিলার কাছে মনে হল সে যেন কোথায় হারিয়ে গেছে । সে চাচ্ছিল এসব কিছু যেন না হয় । কিন্তু সে ছিল স্যার এর কাছে অসহায় একটা পুতুল এর মত । এরপর স্যার এর সাথে প্রায়ই শারীরিক সম্পর্ক হত তার । স্যার বলত তাদের মনে মনে বিয়ে হয়ে গেছে ।
নীলা হঠাৎ লক্ষ্য করল স্যার এর ভেতর কেমন পরিবর্তন । একদিন সে জানল সুমন স্যার বিবাহিত । তার একটা দুই বছরের মেয়েও আছে । নীলার মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ল । সে এত দিন কত বড় ভুল করে এসেছে । কি বড় ভুল সে করেছে ।
কারন সে নিজেও মা হতে যাচ্ছে! কি করবে সে এখন ? কি করবে? ছাদ থেকে লাফ দিবে? নাকি বিষ খাবে? নাকি ঘুমের ঔষধ?
এই বাচ্চাটাকে সে মারতে পারবে না । নিজে মরে যাবে । নীলা চিৎকার করে কাঁদতে লাগল । আর বলতে লাগল, আল্লাহ অনেক অন্যায় করেছি । আমার অন্যায় । আমার সন্তানের না । আল্লাহ গো আমাকে মাফ করে দেও । এই নষ্ট জীবন আর আমি রাখতে চাই না
0 comments:
Post a Comment